”যৌথ দায়-দায়িত্বে কর্ম সম্পাদনের অঙ্গীকার নামা”
মোঃ……………….., পিতা-……………….., স্বত্তাধিকারী- ……………, স্থায়ী ঠিকানাঃ গ্রাম-…………, ডাকঘর-……………, থানা- …………., জেলা- …………., বর্তমান ঠিকানাঃ……………., বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯।
…………….. প্রথম পক্ষ।
মোঃ…………………., পিতা-……………………, স্থায়ী ঠিকানাঃ………, ডাকঘর-…………., থানা-……….., জেলা-………….., বর্তমান ঠিকানাঃ…………………বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯।
………………….দ্বিতীয় পক্ষ।
আমরা উভয় পক্ষ …………………. কোম্পানিতে যৌথভাবে কর্ম সম্পাদনে সম্মত হইয়া অদ্য………. ইং তারিখে উক্ত অঙ্গিকার নামা চুক্তি সম্পাদন করিলাম। যৌথভাবে কর্ম সম্পাদনে নিন্মোক্ত শর্তবলী উভয় পক্ষ মানিয়া বুঝিয়া নিজ নিজ সহি স্বাক্ষর সম্পাদন করিলাম।
শর্তাবলিঃ
১। যৌথ বিনিয়োগ এবং যৌথ দায় দায়িত্বের মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনার উদ্দেশ্যে উক্ত চুক্তিটি সম্পাদন করা হইতেছে।
২। ব্যবসার পুঁজি বিনিয়োগ প্রতিটি যৌথ প্রকল্প অনুযায়ী নির্ধারিত হইবে। যৌথ প্রকল্পের জন্য প্রথম পক্ষ এবং দ্বিতীয় পক্ষ উভয়ই পুজি বিনিয়োগ করিবেন। যৌথ প্রকল্পের জন্য ১ম পক্ষ ৫০% এবং ২য় পক্ষ ৫০% হারে পুঁজি বিনিয়োগ করিবে।
৩। ব্যবসার লাভ ক্ষতির অংশ ১ম পক্ষ মোঃ……. ৫০% এবং ২য় পক্ষ মোঃ………৫০ % হারে বন্টন করা হইবে।
৪। যৌথ প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় প্রকল্পের জমা-খরচের হিসাব আপটুডেট রাখিতে হইবে। উভয় পক্ষ তাহাদের নিজ নিজ জমা-খরচের হিসাব হালনাগাদ রখিবেন। যে কোন পক্ষের আবেদন ক্রমে উভয় পক্ষই তাহাদের হিসাব দেখাইতে বাধ্য থাকিবেন।
৫। প্রতিটি যৌথ প্রকল্প সম্পাদনের পর প্রকল্পের লাভ ক্ষতির হিসাব প্রস্তুত করা হইবে। প্রকল্প শেষে প্রকল্পের সমূদয় অর্থ মূল্যের ৫ শতাংশ সিকিউরিটি মানি হিসাবে ……………………………. লিঃ কোম্পানির একাউন্টে জমা রাখার পর লাভ-ক্ষতির হিসাব প্রস্তুত করা হইবে। পরবর্তীতে সিকিউরিটি যে পরিমান অর্থ ……………………….. লিঃ কোম্পানি হইতে ফেরত পাওয়া যাইবে তাহা উভয় পক্ষের ব্যবসার লাভ-ক্ষতির অংশ মোতাবেক বন্টন করা হইবে।
৬। ১ম পক্ষ মোঃ……………. যৌথ প্রকল্প ব্যবস্থাপনার সকল ধরনের দায়-দাায়িত্ব পালন করিবেন এবং ২য় পক্ষ মোঃ ……………… অফিস ব্যবস্থাপনার দায়-দায়িত্ব পালন করিবেন।
৭। এই চুক্তিনামায় যে কোন পরিবর্তন, পরিবর্ধন করিবার প্রয়োজনিয়তা দেখা দিলে উভয় পক্ষের সর্ব সম্মতিক্রমে উহা সম্পন্ন হইবে।
৮। কোন প্রকল্প চলমান অবস্থায় অত্র চুক্তি বাতিল করা যাইবে না। প্রকল্পের সমাপ্তিতে লাভ-ক্ষতির হিসাব সম্পাদন করে উভয় পক্ষের দায়-দেনা পরিশোধের পর আলাপ আলোচনার মাধ্যমে চুক্তির সমাপ্তি ঘটানো যাইবে।
৯। উক্ত চুক্তিটি শুধুমাত্র ……….. লিঃ কোম্পানির হাজীল হাট ব্রিডিং ফার্ম, পঞ্চগড় প্রকল্পের জন্য প্রযোজ্য। ১ম ও ২য় পক্ষের অন্য কোন স্বাধীন ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে উক্ত চুক্তিটি প্রযোজ্য হইবে না।
১০। এই চুক্তি বলে সৃষ্ট যৌথ দায়-দায়িত্বের প্রকল্প ব্যতীত অন্য কোন ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণের জন্য উভয় পক্ষ সম্মত হইলে নতুন করে পুনরায় চুক্তিপত্র সম্পাদন করিতে হইবে।
১১। প্রকল্পের কাজ চলাকালীন সময়ে উভয় পক্ষের সাংসারিক জীবন পরিচালনার জন্য প্রতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যেই ধার্য্যকৃত শেয়ার বন্টন পার্সেন্টেজ অনুসারে ১ম পক্ষ মোঃ………………….. ৫০,০০০/-টাকা এবং ২য় পক্ষ মোঃ……………. ৫০,০০০/- টাকা হারে প্রাপ্ত হইবেন। প্রকল্প শেষে উভয় পক্ষের প্রহণকৃত মোট টাকার পরিমাণ নির্ণয়পূর্বক মোট লভ্যাংশ হতে কর্তন পূর্বক বাকী টাকা গ্রহন করিতে পারিবেন।
১২। উক্ত ব্যবসায়িক কার্য পরিচালনার জন্য …………কনস্ট্রাশন-এ একটি ব্যাংক হিসাব খোলা হইবে। যাহা ………….কনস্ট্রাকশনের স্বত্তাধিকারী মোঃ…………. ও মোঃ…………এর যৌথ স্বাক্ষরে পরিচালিত হইবে। ……………. লিঃ কোম্পানির নিকট থেকে প্রাপ্ত সকল ধরনের পেমেন্ট উক্ত হিসাবের মাধ্যমে গৃহিত হইবে এবং …………লিঃ কোম্পানির কে উক্ত ব্যাংক হিসাবে পেমেন্ট দেওয়ার বিষয়টি ……………………কনস্ট্রাকশনের স্বত্তাধিকারী মোঃ…………… নিশ্চিত করিবেন।
১৩। ব্যবসা চলাকালিন সময়ে যদি কোন পক্ষের কেউ মৃত্যুবরণ করেন তাহা হইলে মৃতব্যক্তির উত্তরাধিকারীগণ মৃত্যুবরণকারী অংশীদারের অংশ ভোগ করিবেন এবং ঐ অংশের অংশীদার হিসাবে গণ্য হইবেন ও সকল প্রকার দায়-দায়িত্ব পালন করিবেন।
এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে, সুস্থ শরীরে অন্যের বিনা প্ররোচনায় আমরা উল্লেখিত পক্ষগন নিম্ন উল্লেখিত স্বাক্ষীগণের সম্মুখে নিজ নিজ স্বাক্ষর করিয় অত্র অংশীদারি দলিল সম্পাদন করিলাম।
অত্র দলিল …….. পাতায় কম্পোজকৃত এবং স্বাক্ষী (২) জন বটে।
১ম পক্ষ
মোঃ……………………..
স্বত্তাধিকারী- ………………….কনস্ট্রাকশন
২য় পক্ষ
মোঃ………………………..
স্বত্তাধিকারী- …………….এন্টারপ্রাইজ
স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষর ও ঠিকানাঃ-
স্বাক্ষীগনের স্বাক্ষরঃ
১। নামঃ ৩। নামঃ
পিতার নামঃ পিতার নামঃ
গ্রামঃ গ্রামঃ